দুটি মানুষের কথোপকথনের মাধ্যমেই একটি সম্পর্কের সূচনা হয় । এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই কেউ একজনকে জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নেন ।...
দুটি
মানুষের কথোপকথনের মাধ্যমেই একটি সম্পর্কের সূচনা
হয়। এ
প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই কেউ একজনকে জীবনসঙ্গী
হিসেবে বেছে নেন।
জীবনভরই দুজনের মধ্যে চলে
কথার বিনিময়। তবে
কিছু কিছু কথা আছে
যেগুলো নিয়ে নারীরা লুকোচুরি
করেন। ওই
কথাগুলো তিক্ত হলেও আপনার
জীবনসঙ্গীকে বলতেই হবে। টাইমস
অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এমন
সাতটি বিষয় সম্পর্কে বলা
হয়েছে, যেগুলো আনন্দময় সম্পর্ক
টিকিয়ে রাখতে বড় ভূমিকা
রাখে।
এ
মুহূর্তে শারীরিক সংসর্গ নয়আপনি চাইছেন
না, অথচ আপনার সঙ্গী
আপনাকে খুব কাছে পেতে
চাইছেন। তাঁর
ইচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণ করবেন
না। আপনি
শারীরিক সংসর্গে লিপ্ত হতে না
চাইলে সঙ্গীকে সরাসরি না বলে
দিন। আপনার
অনিচ্ছার কথাটি জানাতে রাখঢাক
করবেন না।
আপনার
প্রত্যাশা
আপনার
সম্পর্ক কোন দিকে মোড়
নিচ্ছে, আপনি কি মনের
মানুষের কাছ থেকে আরও
বেশি কিছু চান? তাঁর
সঙ্গটাকে কেমন অনুভব করছেন?
এসব বিষয় অবশ্যই তাঁকে
জানাতে হবে।
অন্য
কাউকে ভালোবাসা
আপনি
একজনের সঙ্গে চার বছর
ধরে সংসার করছেন।
এরই মধ্যে অন্য একজনকে
আপনার মনে ধরেছে।
কিন্তু এটি লুকিয়ে রাখবেন
না। প্রথম
মানুষটিকে জানিয়ে দিন।
অন্যথায় আপনি একই সঙ্গে
দুজন মানুষের সঙ্গে অন্যায় করবেন।
বেশি
খরচ করে ফেলেছি
এখানে-সেখানে সামান্য অর্থ
খরচের বিষয়টি না জানালেও
চলে। তবে
কখনো কখনো গয়না, সম্পত্তি
বা অন্য কোনো খাতে
বেশি অর্থ খরচ হয়ে
যেতে পারে। এ
ক্ষেত্রে খরচের বিষয়টি প্রিয়
মানুষটিকে জানিয়ে দেন।
মানসিকভাবে
বিপর্যস্ত
আপনার
জীবনসঙ্গীর চাচি বা খালা
আপনার পোশাক-আশাক নিয়ে
বিদ্রূপাত্মক মন্তব্য করেছেন কিংবা আপনার
দেবরের প্রেমিকা বিষয়টি ফাঁস করে
দিলেন। এমন
বিষয় নিয়ে আপনি প্রিয়জনের
সঙ্গে অবশ্যই কথা বলবেন। আপনি
তাঁর কাছে জানতে চাইবেন
কীভাবে উদ্ভূত পরিস্থিতি থেকে
নিজেকে বাঁচানো যায়।
পছন্দ,
অপছন্দ এবং আরও কিছু
আপনার
পছন্দ-অপছন্দ, পছন্দের খাবার, অতীতের গভীর
সম্পর্ক কোনো কিছু বর্তমান
সঙ্গীর কাছে আড়াল করবেন
না।
আমার
জন্য কিছুটা সময়
কিছু
সময় আছে, যখন আপনি
একাকীই কাটাতে চান।
এ বিষয়ে সঙ্গীকে স্পষ্ট
করে বলে দিন।
এতে করে ওই মুহূর্তে
আপনি সংঘাত এড়াতে পারবেন। কিন্তু
আপনার একান্ত মুহূর্ত সম্বন্ধে
কাছের মানুষটি যদি না জানে,
তবে হিতে বিপরীত হতে
পারে।